Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

দর্শনীয় স্থান

অনুসন্ধান করুন

# শিরোনাম স্থান কিভাবে যাওয়া যায় যোগাযোগ
টেংরাগিরি ইকোপার্ক (সোনাকাটা)

পর্যটন ও ঐতিহ্য

আমতলী ও তালতলী সড়ক হয়ে তালতলী যাওয়ার পর মোটর সাইকেল যোগে অতি সহজেই গন্তব্য স্হলে যাওয়া যায়।

0

বিবিচিনি শাহী মসজিদ

6

ঢাকা/ দেশের যে কোন জেলা থেকে লঞ্চ অথবা বাস যোগে বরগুনা জেলা বাস স্টান্ড নামতে হবে। বাস স্টান্ড হতে বাসে / মোটর সাইকেল বেতাগী উপজেলাতে যেতে হবে। বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলা সদর থেকে ১০ কিঃমিঃ দূরে মোটর সাইকেল যোগে বিবিচিনি ইউনিয়নে এসে রিক্সা যোগে  বিবি চিনি মসজিদে আসা যাবে ।

ঢাকা/ দেশের যে কোন জেলা থেকে লঞ্চ অথবা বাস যোগে বরগুনা জেলা বাস স্টান্ড নামতে হবে। বাস স্টান্ড হতে বাসে / মোটর সাইকেল বেতাগী উপজেলাতে যেতে হবে। বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলা সদর থেকে ১০ কিঃমিঃ দূরে মোটর সাইকেল যোগে বিবিচিনি ইউনিয়নে এসে রিক্সা যোগে  বিবি চিনি মসজিদে আসা যাবে ।

বিহঙ্গ দ্বীপ

 

ঢাকা সদরঘাট থেকে বরগুনার লঞ্চেও কাকচিঁড়া ঘাটে নেমে গাড়িতে যেতে হবে পাথরঘাটা সদরে তারপর রূইতা গ্রামে, রূইতা বটতলা থেকে ট্রলার ও নৌকা ভাড়া করে আসা যাবে বিহঙ্গ দ্বীপে।

ঢাকা সদরঘাট থেকে বরগুনার লঞ্চেও কাকচিঁড়া ঘাটে নেমে গাড়িতে যেতে হবে পাথরঘাটা সদরে তারপর রূইতা গ্রামে, রূইতা বটতলা থেকে ট্রলার ও নৌকা ভাড়া করে আসা যাবে বিহঙ্গ দ্বীপে।

 

ঢাকা সদরঘাট থেকে বরগুনার লঞ্চেও কাকচিঁড়া ঘাটে নেমে গাড়িতে যেতে হবে পাথরঘাটা সদরে তারপর রূইতা গ্রামে, রূইতা বটতলা থেকে ট্রলার ও নৌকা ভাড়া করে আসা যাবে বিহঙ্গ দ্বীপে।

বুকাবুনিয়া মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে  নবম সেক্টরের অধীনে সংঘটিত যুদ্ধে  সাব সেক্টর হেড কোয়ার্টার ছিল বামন উপজেলার বুকাবুনিয়া ইউনিয়ন।  বুকাবুনিয়া ও বামনা উপজেলা থেকেই মূলত মুক্তিযোদ্ধারা এই জেলায় যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন। এই অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের  গৌরবময় ইতিহাস  পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সশ্রদ্ধ সন্মান প্রদর্শনে ২০১৩ সালে ১৯ নভেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুকাবুনিয়া মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন করেন। .

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে  নবম সেক্টরের অধীনে সংঘটিত যুদ্ধে  সাব সেক্টর হেড কোয়ার্টার ছিল বামন উপজেলার বুকাবুনিয়া ইউনিয়ন।  বুকাবুনিয়া ও বামনা উপজেলা থেকেই মূলত মুক্তিযোদ্ধারা এই জেলায় যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন। এই অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের  গৌরবময় ইতিহাস  পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সশ্রদ্ধ সন্মান প্রদর্শনে ২০১৩ সালে ১৯ নভেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুকাবুনিয়া মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন করেন।

মোহনা পর্যটন কেন্দ্র, পালের বালিয়াতলী, বরগুনা সদর, বরগুনা

বরগুনা পৌরসভা ভবন থেকে বাসে পরীরখাল যেতে হবে।সেখানে থেকে প্রতি দশ/বিশ মিনিট পর পর অটোরিক্সা ছাড়ে যা দিয়ে পালের বালিয়াতলী যাওয়া যাবে।

এছাড়াও মোটরসাইকেলে বরগুনা সদর থেকে ৪০ মিনিটে গন্তব্যে যাওয়া যাবে।

 

 

 

বরগুনা পৌরসভা ভবন থেকে বাসে পরীরখাল যেতে হবে।সেখানে থেকে প্রতি দশ/বিশ মিনিট পর পর অটোরিক্সা ছাড়ে যা দিয়ে পালের বালিয়াতলী যাওয়া যাবে।

এছাড়াও মোটরসাইকেলে বরগুনা সদর থেকে ৪০ মিনিটে গন্তব্যে যাওয়া যাবে।

মৎস্য অবতরন এবং পাইকারী মৎস্য বিক্রয় কেন্দ্র, পাথরঘাটা, বরগুনা

বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলাতে অবস্থিত মৎস্য অবতরন কেন্দ্রতে  বাসযোগে অথবা মটর সাইকেলে যোগে খুব সহজেই  পৌছে যাবেন।

রাখাইন পল্লী

আমতলী- তালতলী সড়ক হয়ে অতি সহজে তালতলীর রাখাইন পল্লীতে যাওয়া যায়।

0

লালদিয়া বন

পর্যটন ও ঐতিহ্য

বরগুনা হতে বাসযোগে পাথরঘাটা যাওয়ার পর মোটর সাইকেলে অতি সহজে লালদিয়া বনে যাওয়া যাবে। এছাড়াও পিরোজপুর হয়ে পাথরঘাটায় যাওয়া যায়।

শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত

বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিন পশ্চিমে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের নলবুনিয়া এলাকায় বাসযোগে অথবা মটর সাইকেলে যোগে খুব সহজেই শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকতে পৌছে যাবেন।

বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিন পশ্চিমে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের নলবুনিয়া এলাকায় বাসযোগে অথবা মটর সাইকেলে যোগে খুব সহজেই শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকতে পৌছে যাবেন।

১০ সিডর স্মৃতিস্তম্ভ

২০০৭ সালের প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্ণিঝড় সিডরের ভয়াল থাবায় বরগুনা জেলা  ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির  সম্মুখীন  হয়।বরগুনার প্রায় অধিকাংশ এলাকা প্রচন্ড জোয়ারে প্লাবিত হওয়ায় মৃতদেহ দাফনের জন্য উঁচু ভূমির সংকট দেখা দেয়। এই বিপর্যয়ের মুখে বরগুনা সদরের  ১০ নম্বর নলটানা ইউনিয়নের গর্জনবুনিয়া গ্রামের উঁচু স্থানে সিডরে প্রাণ হারানো ১৯ টি  কবরে ২৯ জনকে সমাধিস্থ করা হয়। সিডরে আক্রান্ত সকল নিহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে জেলা প্রশাসন বরগুনা কর্তৃক নির্মিত হয় গর্জনবুনিয়া সিডর স্মৃতিস্তম্ভ।

 

২০০৭ সালের প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্ণিঝড় সিডরের ভয়াল থাবায় বরগুনা জেলা  ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির  সম্মুখীন  হয়।বরগুনার প্রায় অধিকাংশ এলাকা প্রচন্ড জোয়ারে প্লাবিত হওয়ায় মৃতদেহ দাফনের জন্য উঁচু ভূমির সংকট দেখা দেয়। এই বিপর্যয়ের মুখে বরগুনা সদরের  ১০ নম্বর নলটানা ইউনিয়নের গর্জনবুনিয়া গ্রামের উঁচু স্থানে সিডরে প্রাণ হারানো ১৯ টি  কবরে ২৯ জনকে সমাধিস্থ করা হয়। সিডরে আক্রান্ত সকল নিহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে জেলা প্রশাসন বরগুনা কর্তৃক নির্মিত হয় গর্জনবুনিয়া সিডর স্মৃতিস্তম্ভ।

 

১১ হরিন ঘাটা ইকোপার্ক

পাথরঘাটা উপজেলার একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান হরিণঘাটা

If you want to come to Haringhata forest or Laldia char, you have to come to Barguna first by road or river from any part of the country. From there you can go to Haringhata by bus, tempo or boat.

হরিণঘাটার বন বা লালদিয়ার চরে আসতে হলে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সড়ক বা নদীপথে প্রথমে বরগুনা আসতে হবে। তারপর সেখান থেকে বাস, টেম্পু বা নৌকায় করে তালতলী হয়ে যাওয়া যাবে হরিণঘাটায়।