বরগুনা পৌরসভা ভবন থেকে বাসে পরীরখাল যেতে হবে।সেখানে থেকে প্রতি দশ/বিশ মিনিট পর পর অটোরিক্সা ছাড়ে যা দিয়ে পালের বালিয়াতলী যাওয়া যাবে।
এছাড়াও মোটরসাইকেলে বরগুনা সদর থেকে ৪০ মিনিটে গন্তব্যে যাওয়া যাবে।
বরগুনা পৌরসভা ভবন থেকে বাসে পরীরখাল যেতে হবে।সেখানে থেকে প্রতি দশ/বিশ মিনিট পর পর অটোরিক্সা ছাড়ে যা দিয়ে পালের বালিয়াতলী যাওয়া যাবে।
এছাড়াও মোটরসাইকেলে বরগুনা সদর থেকে ৪০ মিনিটে গন্তব্যে যাওয়া যাবে।
জেলা শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এলাকাটির নাম পালের বালিয়াতলী। পায়রা-বিষখালী নদীর মোহনার প্রায় এক কিলোমিটার জায়গার নদীতীর দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠেছে ‘সবুজ বরগুনা’ নামের একটি সংগঠনের কর্মীদের স্বেচ্ছাশ্রমে।নান্দনিক হয়ে ওঠা এই জায়গা এখন দেখলে যে কারও চোখ জুড়িয়ে যাবে। নদী ভাঙনের হাত থেকে এই জায়গাকে নিরাপদে রাখতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিছানো ব্লক ঢেকে দেয়া হয়েছে নানান রঙ দিয়ে।
শুধু তাই নয়, দুর্গম এই এলাকার মানুষ যাতে ঘূর্ণিঝড়সহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পায় সেজন্য লাগানো হয়েছে ৩০টির মতো বটগাছ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস